শেখ মুজিব কখনোই স্বাধীনতার ঘোষণা দেয় নি, কোনো প্রমাণ নেই। তাজউদ্দীন আহমদ গ্রেফতারের রাতে কাগজ নিয়ে গিয়েছিলেন কিন্তু রাষ্ট্রদোহীতার ভয়ে শেখ মুজিব তাতে সাক্ষর করে নি। এটাই প্রকৃত ইতিহাস।কে মেরেছে শেখ মুজিবকে ?
সত্যগুলো জানতে হবে- জেনে নিন...
* ১৯৭৫ সালে যেদিন শেখ মুজিব নিহত হন সেদিন সেনাবাহিনীর প্রধান ছিল জেনারেল শফি উল্যাহ ।সেই শফি উল্যাহকে মুজিব কন্যা এমপি বানিয়েছেন।
* ১৯৭৫ সালে যেদিন শেখ মুজিব নিহত হন সেদিন বিমানবাহিনীর প্রধান ছিল একে খন্দকার । যাকে গত সরকারের সময় মুজিব কন্যা মন্ত্রী বানিয়েছেন।
* ১৯৭৫ সালে যেদিন শেখ মুজিব নিহত হন সেদিন রক্ষী বহিনীর প্রধান ছিল তোফায়েল আহমেদ ।যাকে বর্তমানেও মুজিব কন্যা মন্ত্রী বানিয়ে রেখেছেন।
* শেখ মুজিবের ঘনিষ্ট আওয়ামীলীগ নেতা খন্দকার মোশতাক দ্বারা মুজিবকে হত্যা করে ক্ষমতা দখলের পর খুনি মোশতাকের মন্ত্রীসভাকে শপথ পড়িয়েছিল এইচ টি ইমাম ।সেই এইচ টি ইমাম আজও মুজিব কন্যার উপদেষ্টা ।
* ১৯৭৫ সালে মুজিব হত্যার পরে ট্যাংকের উপরে উঠে নেচে উৎসব করেছিল হাসানুল হক ইনু । সেই ইনুকে মুজিব কন্যা তথ্য মন্ত্রী বানিয়ে রেখেছেন।
* শেখ মুজিবের পিঠের চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বানাতে চেয়েছিল এবং শেখ মুজিবের লাশ বঙ্গোপসাগরে ফেলে দেওয়া উচিত বলেছিল মতিয়া চৌধুরী। সেই মতিয়াকে মুজিব কন্যা এখনো কৃষি মন্ত্রী বানিয়ে রেখেছেন এবং আওয়ামীলীগের নীতিনির্ধারনী কমিটিতে রেখেছেন।
*সেদিন যারা মুজিব হত্যাকারী মোশতাককে সমর্থন দিয়েছিল অথচ আজ তারা সকলে আওয়ামীলীগের প্রভাবশালী নেতা এবং মুজিব কন্যার ঘনিষ্ঠ লোক।
* ১৯৯৪-৯৬ সালে যুদ্ধাপরাধীদের সাথে নিয়ে বিএনপির বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিলেন শেখ হাসিনা। স্বৈরাচার এরশাদকে নিয়ে নির্বাচন আর পিতার হত্যাকারী নিয়ে সরকার গঠণ করেছেন।সাথে থাকলে দেশপ্রেমিক আর সঙ্গ ছেড়ে চলে গেলে দেশদ্রোহী ও রাজাকার।
* ক্ষমতার জন্য যিনি মতিয়া,ইনু, এইচ টি ইমামের মতো লোককে পুরস্কৃত করতে পারেন তিনি কেমন মেয়ে ?
তাই আসুন আবেগ দিয়ে নয়-বিবেক দিয়ে বিচার করি প্রকৃত অপরাধী কে??